একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মোহাম্মদ কামারুজ্জামানের আপিলের চূড়ান্ত রায়ে সোমবার ফাঁসির আদেশ বহাল রেখেছে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে বেশ গুরুত্ব সহকারে খবরটি প্রকাশ পায়।
বিশ্বের নামকরা বিভিন্ন গণমাধ্যমের শিরোনাম গুলো ছিল-
ব্রিটেনভিত্তিক বিবিসির খবরের শিরোনাম ছিল ‘বাংলাদেশে ইসলামপন্থী কামারুজ্জামানের মৃত্যুদণ্ডাদেশ বহাল’।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের শিরোনাম ছিল ‘বাংলাদেশের আদালতে যুদ্ধাপরাধীর মৃত্যুদণ্ডাদেশ বহাল’।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের শিরোনাম ছিল ‘বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধী কামারুজ্জামানের মৃত্যুদণ্ডাদেশ বহাল’।
ভয়েস অব আমেরিকার শিরোনাম ছিল ‘বাংলাদেশের আদালতে ইসলামপন্থী নেতার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বহাল’।
কাতারভিত্তিক আলজাজিরার শিরোনাম ছিল ‘বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধের দায়ে রাজনৈতিক নেতার মৃত্যুদণ্ড’।
বার্তা সংস্থা এপির শিরোনাম ছিল ‘বাংলাদেশের আদালতে ইসলামপন্থী নেতার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বহাল’।
প্রায় একই শিরোনামে খবর প্রকাশ করে বার্তা সংস্থা এএফপি ও ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।
এক্সপ্রেস ট্রিবিউনের শিরোনাম ছিল ‘বাংলাদেশের আদালতে উচ্চ পর্যায়ের জামায়াত নেতার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বহাল’।
ভারতীয় ইকোনমিক টাইমসের শিরোনাম ছিল ‘বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালতে জামায়াত নেতার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বহাল’।
এ ছাড়া দ্য গার্ডিয়ান, টাইমস অব ইন্ডিয়া, হিন্দুস্তান টাইমস, ডন নিউজ, পাকিস্তান টুডেসহ বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে কামারুজ্জামানের ফাঁসির রায় বহালের খবরটি প্রকাশ করা হয়।